মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান

মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান অতুলনীয়। আমরা অনেকেই কমবেশি মাদার তেরেসাকে চিনি। যিনি তার সম্পূর্ণ জীবন মানব সেবায় নিয়োজিত করেছিলেন। মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান আমাদের অনেক কিছু শিক্ষা দেয়। তাই আজকের এই আর্টিকেলে মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান সম্পর্কে আলোচনা করব।
কনটেন্ট সূচিপত্রঃ আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান - মাদার তেরেসার জীবনী বাংলায়

আমরা যারা মাদার তেরেসা সম্পর্কে জানি সাধারণত তারা মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা রাখি। সমাজে বিভিন্ন পর্যায়ে যারা অবহেলিত মানুষ ছিল তাদের নিয়েই মাদার তেরেসার সারা জীবন কাজ করে। মাদার তেরেসার ধর্ম ছিল মানব সেবা। আপনি কি মাদার তেরেসার জীবনে বাংলায় জানতে চান? মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান এবং মাদার তেরেসার জীবনী বাংলায় উল্লেখ করা হলো।

মাদার তেরেসা ১৯১০ সালের ২৬ আগস্ট উসমানীয় সাম্রাজ্যের ইউস্কুবে অধুনা উত্তর মেসিডোনিয়ার রাজধানী স্কপিয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তবে ২৬ আগস্ট জন্ম হলেও তিনি ২৭ আগস্ট তারিখটিকে তার "প্রকৃত জন্মদিন" মনে করতেন কারণ ওই তারিখেই তার বাপ্তিস্ম সম্পন্ন হয়েছিল।

তিনি ছিলেন নিকোলো ও দ্রানা বয়াজুর কনিষ্ঠ সন্তান। তাদের আদি নিবাস ছিল আলবেনিয়ার শ্‌কড্যর্ অঞ্চলে। তার পিতা আলবেনিয়ার রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯১৯ সালে মাত্র আট বছর বয়সে তার পিতৃবিয়োগ হয়। পিতার মৃত্যুর পর তার মা তাকে রোমান ক্যাথলিক আদর্শে লালন পালন করেন।

জোয়ান গ্র্যাফ ক্লুকাস রচিত জীবনী থেকে জানা যায়, ছোট্টো অ্যাগনেস ধর্মপ্রচারকদের জীবন ও কাজকর্মের গল্প শুনতে বড়োই ভালবাসতেন। ১২ বছর বয়সেই তিনি ধর্মীয় সন্ন্যাস জীবন যাপনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। ১৮ বছর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করে একজন ধর্মপ্রচারক হিসেবে যোগ দেন সিস্টার্স অফ লোরেটো সংস্থায়। মা আর দিদিদের সঙ্গে আর তার কোনোদিন দেখা হয়নি।

১৯৪৮ সালে এই মোতাবেক দরিদ্রের মাঝে ধর্মপ্রচার কাজ শুরু করেন। পোশাক হিসেবে পরিধান করেন নীল পারের একটি সাধারণ সাদা সুতির বস্ত্র। এ সময়ই ভারতীয় নাগরিকত্ব গ্রহণ করে বস্তি এলাকায় কাজ শুরু করেন। প্রথমে মতিঝিলে একটি ছোট স্কুল স্থাপনের মাধ্যমে শুরু করেছিলেন। মাদার তেরেসা তার জীবন কালে অসহায় মানুষদের জন্য কাজ করে গিয়েছেন।

পরবর্তীতে ক্ষুধার্ত ও নিঃস্বদের ডাকে সাড়া দিতে শুরু করেন। তাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করতে থাকেন। তার এই কার্যক্রম অচিরেই ভারতীয় কর্মকর্তাদের নজরে আসে। ১৯৬৯ সালে বিবিসিতে সামথিং বিউটিফুল ফর গড শিরোনামে ম্যালকম মাগারিজের প্রামাণ্য তথ্যচিত্র প্রচারিত হলে তার দাতব্য ধর্মপ্রচারণাসংঘের কার্যক্রম পশ্চিমা গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয় এবং মাদার তেরেসার খ্যাতি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পরে।

তিনি ১৯৭৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার ও ১৯৮০ সালে ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান ভারতরত্ন লাভ করেন। টেরিজার মৃত্যুর সময় বিশ্বের ১২৩টি রাষ্ট্রে মৃত্যুপথ যাত্রী এইডস, কুষ্ঠ ও যক্ষ্মা রোগীদের জন্য চিকিৎসাকেন্দ্র, ভোজনশালা, শিশু ও পরিবার পরামর্শ কেন্দ্র, অনাথ আশ্রম ও বিদ্যালয়সহ দ্য মিশনারিজ অফ চ্যারিটির ৬১০টি কেন্দ্র বিদ্যমান ছিল।

তথ্য সংগ্রহীতঃ উইকিপিডিয়া

মাদার তেরেসার পুরো নাম কি

আমরা অনেকেই মাদার তেরেসার পুরো নাম কি? এই বিষয়টি সম্পর্কে জানি না। মাদার তেরেসা মানব সেবায় এক অনন্য নজির সৃষ্টি করেছিলেন। আমরা সকলেই মাদার তেরেসাকে মানব সেবক হিসেবেই চিনি। মাদার তেরেসার পুরো নাম কি? বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

মাদার তেরেসার পুরো নাম হলো অ্যাগনিস গঞ্জা বোজাঝিউ। তিনি বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম নামে পরিচিত ছিলেন।

মাদার তেরেসার অপকর্ম

মাদার তেরেসার অপকর্ম রয়েছে বেশ কিছু। যদিও মাদার তেরেসা মানব সেবার জন্য বেশি পরিচিত তবে মাদার তেরেসার অপকর্মগুলো অবশ্য আমাদেরকে জেনে রাখা উচিত। একজন বিতর্কিত মানুষ হিসেবে মাদার তেরেসার জীবন ও কর্ম তার মৃত্যুর আগে ও পরে বিশ্বের বিভিন্ন ব্যক্তি, সংস্থা ও একাধিক রাষ্ট্রের সরকার দ্বারা নন্দিত ও নিন্দিত হয়েছে।

মাদার তেরেসা ও তার প্রতিষ্ঠিত দাতব্য ধর্ম প্রচারকদলের ক্রিয়াকলাপ অসংখ্য বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। সমালোচকরা দাতব্য ধর্মপ্রচারকদলের সেবার নিম্নমান, বলপূর্বক ধর্মান্তর ও মৃত্যুপথযাত্রীদের খ্রিস্টধর্মে দীক্ষাদানের নিন্দা জ্ঞাপন করেছে এবং তাদের সাথে উপনিবেশবাদ ও বর্ণবাদের সম্পর্ক পেয়েছে।

মাদার তেরেসার সঙ্ঘের সবকিছুই ছিল খ্রিস্টান হবার শর্তে সে খাবার হোক বা শোবার জায়গা হোক। টেরিজা গণযোগাযোগ মাধ্যমে আলোচিত ছিলেন। অনেক সমালোচক মনে করেন, ক্যাথলিক চার্চ খ্রিস্টানধর্ম প্রচার ও সমালোচনার মোকাবেলা করতে তেরেসার ভাবমূর্তি ব্যবহার করেছে।

মাদার তেরেসা সম্পর্কে ১০ টি বাক্য - মাদার তেরেসার অবদান সম্পর্কে ৫টি বাক্য

অনেক সময় বিভিন্ন পরীক্ষায় আমাদের মাদার তেরেসা সম্পর্কে ১০ টি বাক্য লেখার প্রয়োজন পড়ে। এছাড়া মাদার তেরেসার অবদান সম্পর্কে ৫টি বাক্য লিখতে বলা হয় তখন যেন আমরা সহজেই মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান অর্থাৎ মাদার তেরেসার অবদান সম্পর্কে ৫টি বাক্য লিখতে পারি তার নিচে উল্লেখ করা হলো।

মাদার তেরেসা সম্পর্কে ১০ টি বাক্যঃ

১। মাদার তেরেসার আসল নাম আনিয়েজ গঞ্জে বয়াজিও তার জন্মসূত্রের নাম হলো অ্যাগনিস গঞ্জা বোজাঝিউ।

২। তাকে সবাই ভারতীয় হিসেবে মনে করলেও মহিয়সী এই নারীর জন্ম আলবেনিয়ায়। স্কোপজিতে ১৯১০ সালের ২৫ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন।

৩। মাদার তেরেসা নান হন ১৯২৮ সালে। তখন তার নাম হয় সিস্টার তেরেসা। ১৯৩৭ সালের ২৪ মে তেরেসা মাদার হন।

৪। মাদার তেরেসা ১৯৫০ সালে কলকাতায় মিশনারিজ অফ চ্যারিটি নামে সেবা প্রতিষ্ঠান চালু করেন। সুদীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে তিনি গরীব, অসুস্থ, অনাথ, অসহায় ও মৃত্যুপথযাত্রী মানুষের সেবা করেছেন।

৫। ১৯৭৯ সালের ১৭ অক্টোবর তিনি তাঁর সেবাকাজের জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার ও ১৯৮০ সালে ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান ভারতরত্ন লাভ করেন।

৬। ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর মাদার তেরেসা মৃত্যুবরণ করেন। সেসময় বিশ্বের ১২৩টি দেশে এইডস, কুষ্ঠ ও যক্ষার চিকিৎসাকেন্দ্র, ভোজনশালা, শিশু ও পরিবার পরামর্শ কেন্দ্র, অনাথ আশ্রম ও বিদ্যালয়সহ মিশনারিজ অফ চ্যারিটির ৬১০টি কেন্দ্র বিদ্যমান ছিল।

৭। ১৯৯৮ সালে দেশটির দক্ষিণ দিনাজপুরের হরিরামপুরের নাকোড় গ্রামের মনিকা বেসরার ওভারির ক্যান্সার মাদার তেরেসার আশীর্বাদে সেরে যায়।

৮। ১৯২৮ সালে তিনি আয়ারল্যান্ড হয়ে তৎকালীন ব্রিটিশ উপনিবেশ ভারতে খ্রিস্টধর্ম প্রচার অভিযানে আসেন। জীবনের বাকি অংশ তিনি ভারতেই থেকে যান।

০৯। অপর এক ঘটনায় ব্রাজিলের এক ব্যক্তির মাথায় একাধিক টিউমার হয়েছিল। এখান থেকে তিনি আশ্চর্যজনকভাবে সেরে উঠেছেন।

১০। মাদার তেরেসার ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ৮৭ বছর বয়সে ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।

মাদার তেরেসা রচনা

অনেক সময় আমাদের মাদার তেরেসা রচনা লেখার প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে যারা মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে পড়াশোনা করে তাদের জন্য মাদার তেরেসা রচনা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিচে মাদার তেরেসা রচনা সম্পূর্ণ উল্লেখ করা হলো।

ভূমিকা -- মানব চরিত্রের শ্রেষ্ঠ গুণ সেবা ও প্রেম। সেবা ও প্রেম দিয়ে যারা পৃথিবীর মানব সমাজে অমরত্বের আসনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন মাদার টেরেসা তাদের মধ্যে অন্যতম। শৈশবকাল থেকে বৃদ্ধাবস্থা পর্যন্ত তিনি ছিলেন মানবসেবায় নিয়ােজিত প্রাণ। তিনি তার জীবন দশায় মানব সেবায় নিয়োজিত ছিলেন। মাদার তেরেসা তার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত মানবসেবা করে গিয়েছেন।

জন্ম ও বাল্যকাল -- তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯১০ খৃষ্টাব্দের ২৭শে আগষ্ট যুগােশ্লাভিয়ার স্কপেজ শহরের এক আলবেনীয় দম্পতির ঘরে। মাদার তেরেসা তার মায়ের নিজের দেশ ভারতবর্ষ। তার পূর্বনাম অ্যাগনেস গংক্সা বােজাক্সিউ। বাল্যকালে পড়াশুনা শুরু হয় একটি সরকারি বিদ্যালয়ে। স্কুলের পড়া-শুনা যেমন তার ভালাে লাগত তেমনি ভালাে লাগত সেবামূলক কাজ।

৯১৯ সালে মাত্র আট বছর বয়সে তার পিতৃবিয়োগ হয়। পিতার মৃত্যুর পর তার মা তাকে রোমান ক্যাথলিক আদর্শে লালন-পালন করেন। জোয়ান গ্র্যাফ ক্লুকাস রচিত জীবনী থেকে জানা যায়, ছোট্টো অ্যাগনেস ধর্মপ্রচারকদের জীবন ও কাজকর্মের গল্প শুনতে বড়োই ভালবাসতেন। স্কুলের শিক্ষিকার নিকট হতে জানতে পারেন যে সেবামলক কাজ করবার জন্য পথিবীতে বেশ কয়টি সংগঠন আছে।

সেবায় নিজেকে নিয়ােগ -- ১৯৪৬ খৃষ্টাব্দে দার্জিলিং যাত্রার পথে মাদার তেরেসার জীবনে এক ভাবান্তর দেখা যায়। শিক্ষকতা ছেড়ে তিনি একমাত্র সেবাব্রত গ্রহণে মনস্থ করেন। নীল পাড়যুক্ত সাদা সুতী শাড়ি পরিহিতা বিশ্বজননী মাদার এর এ সময় থেকে। শুরু হল জীবনের এক উজ্জ্বলতম অধ্যায়। ১৯৪৮ খৃষ্টাব্দে তিনি ভারতীয় নাগরিকত্ব অর্জন করেন।

১৯৫০ সালের ৭ই অক্টোবর তেরেসা "ডায়োসিসান ধর্মপ্রচারকদের সংঘ" করার জন্য ভ্যাটিকানের অনুমতি লাভ করেন। এ সমাবেশই পরবর্তীতে মিশনারিস অফ চ্যারিটি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।কলকাতায় মাত্র ১৩ জন সদস্যের ছোট্ট অর্ডার হিসেবে চ্যারিটির যাত্রা শুরু হয়েছিল। বর্তমানে এর অধীনে ৪,০০০ এরও বেশি সন্ন্যাসিনী কাজ করছেন।

চ্যারিটির অধীনে এতিমখানা ও এইড্‌স আক্রান্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্র পরিচালিত হয়। বিশ্বব্যাপী শরণার্থী, অন্ধ, পক্ষাঘাতগ্রস্ত, বয়স্ক, মাদকাসক্ত, দরিদ্র্য, বসতিহীন এবং বন্যা, দুর্ভিক্ষ বা মহামারিতে আক্রান্ত মানুষের সেবায় চ্যারিটির সবাই অক্লান্ত পরীশ্রম করে যাচ্ছেন। ১৯৫২ সালে মাদার তেরেসা কলকাতা নগর কর্তৃপক্ষের দেয়া জমিতে মুমূর্ষুদের জন্য প্রথম আশ্রয় ও সেবা কেন্দ্র গড়ে তোলেন।

জীবন দশায় পুরস্কার সমূহ -- বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন রকম পুরস্কারের পুরস্কৃত করেছেন। ১৯৬২ সালে ফিলিপাইন্স সরকার মাদারের জন্য ঘােষণা করেছে ম্যাগসেসে পুরস্কার। ওই বছরই ভারত সরকার তাঁকে ‘পদ্মশ্রী’ উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯৭২ সালে পান নেহেরু পুরস্কার। ১৯৭৯ সালের ১৭ই অক্টোবর তিনি শান্তির জন্য নােবেল পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৮০ সালে প্রদত্ত হয় ভারত সরকারের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘ভারতরত্ন’।

মৃত্যু ও উপসংহার -- ১৯৯৭ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর মাদার তেরেসা মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যু কালে মাদার তেরেসার বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। মাদার তেরেসা মানুষকে শিখিয়ে গিয়েছেন কিভাবে মানুষের পাশে থাকতে হয় কিভাবে মানুষকে সাহায্য করতে হয়।

তথ্যঃ bengaliforum

মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদানঃ উপসংহার

মানব সেবায় মাদার তেরেসার অবদান, মাদার তেরেসার রচনা, মাদার তেরেসার অবদান সম্পর্কে ৫টি বাক্য, মাদার তেরেসা সম্পর্কে ১০ টি বাক্য, মাদার তেরেসার অপকর্ম, মাদার তেরেসার পুরো নাম কি? এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

আপনাদের বিষয়টি সম্পর্কে জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেলে সেই পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url